আসামি করা হয়েছ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি বিদ্ধ আহত ছাত্র, ৬৮ বছর বয়সী এক প্রবীণ সাংবাদিকসহ ৬৪ জনের বিরুদ্ধে নুরুল আমিন মজুমদার বিস্ফোরক উপাদান আইনের ৩/৪/৫ সহ বিভিন্নধরায় মামলা দায়ের করেছন। তিনি চাঁদপুর জেলার হবিগন্জ থানাধীন মোহাম্মদপুর গ্রামের মৃত ছলিমউদ্দীনের পুত্র। বর্তমানে তিনি মধবদী পৌর এলাকার বিরামপুর মহলার বাসীন্দ। নুরুল আমিন মজুমদার মামলার আরজিতে বলেন গত ৪ আগষ্ট বিকার ৪টায় এজহার নামিয় আসামিরা তার ভাড়া বাসা ভাংচুর করে বোমা রিস্ফো ঘঠায়। এবং চাদা দাবি করে। স্বরেজমিনে গিয়ে দেখাযায বিন্ন চিত্র। বাড়ীর মালিক অন্যত্র বসবাস করেন। মামলার বাদী নুরুল আমিন মজুমদার কোথায় জানতে চাইলে তার স্ত্রী ৪ নং সাক্ষি জায়েদা বেড়িয়ে আসেন। তার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান তার বাসায় এধরনের কোন হামলার গঠনা গঠেনি। মামলা দায়েরর কারন হিসেবে বলেন জমি সংক্রান্ত বিরোধ থাকার কারনে এ মামলা দায়ের করার হয়েছে। বিভিন্ন গ্রামের , বিভিন্ন ইউনিয়নের ভিন্ন থানার ৬৪ জনকে আসামী করার কারন কি। এ মামলায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হওয়া ছাত্র সিয়ামকে আসামি করা হয়েছে। এসবের কারন জানতে চাইলে জায়েদা এর কোন সদোত্তর দিতে পারেননি। খোজনিয়ে জানা যায় নুরুল আমিন মজুমদার প্রথমে পলাশ এলাকায় বসবাস করতেন। প্রতারনা ও ভুয়া মামলা কওে সাধারন মানুষকে হয়রানী করার অপরাধে এলাকার মানুষ তাকে গন পিটুনি দিয়ে এলাকা ছাড়া করেন। পওে নরসিংদী উপজেলার মোড়ে এক ভাড়া বাসায় তাকা শুরুকরে। একই অপরাধের জন্য পিটুনি খেয়ে এলাকা ছাড়া হয়। পরে আসেন মধাবদীর টাটা পাড়া মহল্লায়। সেখানেও মিথ্যা মিথ্যা মামলা করে অর্থবানিজ্য করার অপরাধের কারনে মহল্লাবাসী পিটুনির শিকার হয়ে বিরামপুর মহল্লার হেলাল মিয়ার বাড়ির একটি বাসা ভারা নিয়ে সে তার পুরোনো পেশা করেন । নুরুল আমিন মজুমদার কিছুদিন নিজকে মুহরী হিসেবে পরিচয় দিয়ে মানুষকে প্রতারিত করত। অভিযোগ পেয়ে আইনজীবী সহকারীগন গনপিটুনি দিয়ে াাদালত প্রাঙ্গন থেকে বের কওে দেন। এব্যপারে মধাবদী থানার সাথে যোগাযোগ জানায় মামলার নথি থানায় আসলে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এব্যপারে নরমসংদী প্রেসক্লাব, মাধবদী প্রেসক্লাব এ গঠনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার সহ মামলাবাজ নুরুল আমিন মজুমদারকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাননো হয়।